পরমাণু শক্তি নিয়ে দ্বিধাহীন হওয়ার সুযোগ এখনো আসেনি। এর বিস্তার বাড়ানো উচিত না কি কমানো উচিত—তা নিয়ে বিতর্ক জারি আছে বিশ্বজুড়ে। কেউ বলছেন আশীর্বাদ, কেউ বলছেন অভিশাপ। আসলেই পরমাণু শক্তি আমাদের জন্য কী; কে করবে তার ফয়সালা?
২০১৮ সালে ব্রিটিশ সরকার ঘোষণা করেছিল, তারা ২০৪০ সালের পর আর পেট্রল ও ডিজেলচালিত গাড়ি বিক্রি করবে না। সব পরিবহন হবে বিদ্যুচ্চালিত।
গত কয়েক দিনের ঘটনাপ্রবাহের দিকে চোখ বোলালে যে কেউ স্বীকার করবেন, গভীর অসুখ হয়েছে পৃথিবীর। কী দেশে, কী বিদেশে—সর্বত্র ধসে পড়ছে মানবিকতা। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে যেমন নৈতিকতার স্খলন ঘটেছে, তেমনি সামাজিক পর্যায়েও ঘটেছে।
ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষা করা যেকোনো নাগরিকের মৌলিক অধিকার হলেও গত কয়েক বছর ধরে মোবাইল ফোনের কথোপকথন কিংবা ভিডিও ফাঁস এক নিয়মিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এই তো গত মাসে (৬ এপ্রিল) নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করল লেবানন। তার পর শ্রীলঙ্কা। দেশে দেশে দেখা দিয়েছে মুদ্রাস্ফীতি। বাড়ছে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা। বিশেষ করে গত দুই বছরে করোনা মহামারির কারণে বিশ্বজুড়ে অগণিত মানুষ চাকরি হারিয়েছে এবং কাজ-কর্মের সুযোগ হারিয়ে দরিদ্র মানুষের পাল্লা করেছে ভারী। তাহলে কি মার্কিন
২০১১ সালের ২ জানুয়ারি ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানে একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হলো। তাতে বলা হলো, ২০৩০ সালের মধ্যে পৃথিবীতে তীব্র খাদ্য সংকট দেখা দেবে।